হোম খুলনাযশোর মেডিকেলে চান্স পাওয়া ঋষিপল্লীর অপুর পাশে দাঁড়ালেন এমপি আলহাজ্ব এস এম ইয়াকুব আলী

মেডিকেলে চান্স পাওয়া ঋষিপল্লীর অপুর পাশে দাঁড়ালেন এমপি আলহাজ্ব এস এম ইয়াকুব আলী

কর্তৃক Editor
০ মন্তব্য 79 ভিউজ

রিপন হোসেন সাজু, মনিরামপুর (যশোর):

যশোর-৫ (মনিরামপুর) আসনের সংসদ সদস্য এস এম ইয়াকুব আলী মেডিকেলে চান্সপ্রাপ্ত অপু দাসের পাশে দাঁড়ালেন। তিনি অপু দাসের ভর্তিসহ আনুসাঙ্গিক যাবতীয় খরচের দায়িত্ব নিয়েছেন। অপু দাস উপজেলার বালিয়াডাঙ্গা খানপুর ঋষি পল্লীর হতদরিদ্র অসিত দাস ও সাধনা রানী দসের ছোট ছেলে। অপু চলতি ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষায় ৭৫ নম্বর পেয়ে ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন।

অপুর এমন সাফল্যে তাকে নিয়ে গণমাধ্যমসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে “অপুর মেডিকেলে পড়া নিয়ে শঙ্কা, দুঃশচিন্তায় তার পরিবার, অপুর ভবিষ্যত নিয়ে শঙ্কা” শিরোনামে অপুকে নিয়ে বেশ আলোচিত হয়। বিষয়টি মনিরামপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার জাকির হোসেন অনুধাবন করে সংসদ সদস্য এস এম ইয়াকুব আলীর সামনে উপস্থাপন করেন। সংসদ সদস্য বিষয়টি আমলে নিয়ে অপুকে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দেন এবং মেডিকেলে ভতির্র জন্য নগদ অর্থ তুলে দেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নাজমা খানম, উপজেলা নির্বাহী অফিসার জাকির হোসেন, সহকারি কমিশনার (ভূমি) আলী হাসান, ওসি এ বি এম মেহেদী মাসুদ, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক প্রভাষক ফারুক হোসেন, আওয়ামীলীগ নেতা জি এম মজিদ, যুবলীগ নেতা মনিরুজ্জামান মিল্টন, আওয়ামীলীগ নেতা মাসুদ পারভেজ প্রমূখ।

সংসদ সদস্য এস এম ইয়াকুব আলী একজন আর্তমানবতার মানুষ। তিনি আজীবন সমাজের দুঃস্থ, অসহায় ও সুবিধাবি ত মানুষের পাশে থেকে কাজ করছেন। আশ্রয়হীন মানুষের মাথা গোঁজার ঠিকানা, কখনো বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ মানুষের পাশে দাঁড়ানো, কখনো চিকিৎসা সেবায় আবার কখনো বা লেখাপড়ার খরচ যোগাতে নগদ অর্থ তুলে দেওয়ায় হলো ইয়াকুব আলীর রুটিন মাফিক কাজ।

য়াকুব আলী, একদিকে, আর্তমানবতায় নিজেকে জড়িয়ে রেখেছেন অন্যদিকে, ধর্মীয় উপাসনালয় মসজিদ, মন্দির, মাদ্রাসা, এতিমখানা, সামাজিক প্রতিষ্ঠান ও ক্রীড়াঙ্গনেও নিজেকে নিয়োজিত করে রেখেছেন আজীবন। সংসদ সদস্য এস এম ইয়াকুব আলী বলেন, সমাজের সুবিধাবি ত মানুষের জন্য কিছু করা, তাদের পাশে থাকা এটা আমার জীবনের একটি অংশ। ধর্মীয়, দাতব্য, ক্রীড়া , শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সবই সামাজিক প্রতিষ্ঠান। সমাজের প্রতিষ্ঠিত সকল ব্যক্তিবর্গকে এ সকল প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পৃক্ত থাকা দায়িত্ব ও কর্তব্য সেই উপলব্ধি থেকেই নিজেকে জড়িয়ে রেখেছি। বর্তমানে জনগণের ভোটে জনপ্রতিনিধি নির্বচিত হয়ে সেই দায়িত্ব বোধ আরো বেড়ে গেছে। সাথে সাথে দায়বদ্ধতাও বেড়ে গেছে।

সম্পর্কিত পোস্ট

মতামত দিন