স্বপন কুমার রায় খুলনা :
৩০ লক্ষ শহীদের উপর দাড়িয়ে আছে বাংলাদেশ।পরাধীনতার লৌহ শৃংখল থেকে মুক্তির স্বপ্ন দ্রস্টা বাংলাদেশের স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহবানে মহান মুক্তি যুদ্ধশুরুর অব্যবহিত পরে দক্ষিন খুলনার শিক্ষা সংস্কৃতির পীটস্হান বাজুয়ায় সংগঠিত হয়েছিল এক নৃশংস অমানবিক গন হত্যা।সাতপুরুষের ভিটে মাটি ছেড়ে রামপাল,মোংলা সহ বিভিন্ন এলাকা থেকে বাচার জন্য বাজুয়া ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়ে আশ্রয় নিয়েছিল সহায় সম্বলহীন শত শত শরনার্থী।কিন্তু পাকহানাদার বাহিনী ও স্হানিয় দোসর দের নির্দেসশনায় বাংলা ১৩৭৮সালের ২৭শে বৈশাখ ইং১৯৭১সনের ১২ই মে বুধবার দুপুরের পর যখন বাজুয়া ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে আশ্রিত লোকজন,রান্না ও খাওয়ার আয়োজন করছিল, তখন একটি গানবোটে করে ৮,১০ জন পাকিস্তানি সেনারা তার দোসর অদ্যক্ষর ‘ল’এর নির্দেশনায় আকস্মিক নির্মম নিস্ঠুর বর্বরোচিত হত্যাকান্ড সংগঠিত করে, বাজুয়াকে এক বিভৎস বধ্যভুমিতে পরিনত করে।নাম না জানাশত শত শহীদের রক্তের বন্যায় ভেসে যায় বাজুয়ার শ্যামল মৃত্তিকা। স্বাধীনতার ৪৯ বছরে খুলনার দাকোপের বাজুয়ায় বাস্তবায়িত হলো কাংখিত বধ্যভুমি নির্মান কাজ।
আজ সেই বাজুয়ার ট্রাজেডি বা বেদনার দিন।
পৃথিবীর এই সংকট ময় মুহুর্তে সামাজিকও শারিরীক দুরত্ত বজায়ে রেখে সেই বর্বর হত্যাকান্ডের শহীদের স্মৃতি চারন শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেনবধ্যভুমির স্মৃতি সৌধ নির্মান কমিটির আহবাহক অধ্যাপক অশীত সরকার, যুগ্ন আহবাহক জেলাপরিষদের সদস্য আওয়ামীলীগ উপজেলা সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডঃরজত কান্তিশীল ও উপজেলা আওয়ামীলীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মানষ রায় সহ এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তি বৃন্দ।
স্বপন কুমার রায় দাকোপ খুলনা থেকে।
৩০ লক্ষ শহীদের উপর দাড়িয়ে আছে বাংলাদেশ।পরাধীনতার লৌহ শৃংখল থেকে মুক্তির স্বপ্ন দ্রস্টা বাংলাদেশের স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহবানে মহান মুক্তি যুদ্ধশুরুর অব্যবহিত পরে দক্ষিন খুলনার শিক্ষা সংস্কৃতির পীটস্হান বাজুয়ায় সংগঠিত হয়েছিল এক নৃশংস অমানবিক গন হত্যা।সাতপুরুষের ভিটে মাটি ছেড়ে রামপাল,মোংলা সহ বিভিন্ন এলাকা থেকে বাচার জন্য বাজুয়া ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়ে আশ্রয় নিয়েছিল সহায় সম্বলহীন শত শত শরনার্থী।কিন্তু পাকহানাদার বাহিনী ও স্হানিয় দোসর দের নির্দেসশনায় বাংলা ১৩৭৮সালের ২৭শে বৈশাখ ইং১৯৭১সনের ১২ই মে বুধবার দুপুরের পর যখন বাজুয়া ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে আশ্রিত লোকজন,রান্না ও খাওয়ার আয়োজন করছিল, তখন একটি গানবোটে করে ৮,১০ জন পাকিস্তানি সেনারা তার দোসর অদ্যক্ষর ‘ল’এর নির্দেশনায় আকস্মিক নির্মম নিস্ঠুর বর্বরোচিত হত্যাকান্ড সংগঠিত করে, বাজুয়াকে এক বিভৎস বধ্যভুমিতে পরিনত করে।নাম না জানাশত শত শহীদের রক্তের বন্যায় ভেসে যায় বাজুয়ার শ্যামল মৃত্তিকা। স্বাধীনতার ৪৯ বছরে খুলনার দাকোপের বাজুয়ায় বাস্তবায়িত হলো কাংখিত বধ্যভুমি নির্মান কাজ।
আজ সেই বাজুয়ার ট্রাজেডি বা বেদনার দিন।
পৃথিবীর এই সংকট ময় মুহুর্তে সামাজিকও শারিরীক দুরত্ত বজায়ে রেখে সেই বর্বর হত্যাকান্ডের শহীদের স্মৃতি চারন শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেনবধ্যভুমির স্মৃতি সৌধ নির্মান কমিটির আহবাহক অধ্যাপক অশীত সরকার, যুগ্ন আহবাহক জেলাপরিষদের সদস্য আওয়ামীলীগ উপজেলা সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডঃরজত কান্তিশীল ও উপজেলা আওয়ামীলীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মানষ রায় সহ এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তি বৃন্দ।