অনলাইন ডেস্ক :
সারা দেশে করোনার প্রভাব অনেক কমে এসেছে। সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাস সংক্রমণে কারও মৃত্যু হয়নি। তবে এ সময় নয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ২০ লাখ ৩৮ হাজার ১৪৩ জনে পৌঁছেছে। এ ছাড়া মৃতের সংখ্যা ২৯ হাজার ৪৪৬ জনে অপরিবর্তিত রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২০ এপ্রিল) স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সারা দেশে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ২৪ ঘণ্টায় ৭৭৬টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। আগের নমুনা মিলিয়ে পরীক্ষা করা হয় ৭৭৭টি। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ১ দশমিক ০৩ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এখন পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ২৫ শতাংশ।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৩ জন। এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ৫ হাজার ৬০২ জন।
এর আগে বুধবার (১৯ এপ্রিল) সারা দেশে পাঁচজনের করোনা শনাক্ত হয়। তবে এ সময়ে করোনায় কারও মৃত্যু হয়নি।
দেশে করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়ে ২০২০ সালের ৮ মার্চ। প্রথম রোগী শনাক্তের ১০ দিন পর একই বছরের ১৮ মার্চ দেশে প্রথম মৃত্যুর খবর দেয় স্বাস্থ্য অধিদফতর। সেই বছর সর্বোচ্চ মৃত্যু হয়েছিল ৬৪ জনের।
পরবর্তী সময়ে করোনার ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়ায় গত বছর জুন থেকে রোগীর সংখ্যা হু হু করে বাড়তে থাকে। বর্তমানে করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
দেশে করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়ে ২০২০ সালের ৮ মার্চ। প্রথম রোগী শনাক্তের ১০ দিন পর একই বছরের ১৮ মার্চ দেশে প্রথম মৃত্যুর খবর দেয় স্বাস্থ্য অধিদফতর। সেই বছর সর্বোচ্চ মৃত্যু হয়েছিল ৬৪ জনের।
পরবর্তী সময়ে করোনার ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়ায় গত বছর জুন থেকে রোগীর সংখ্যা হু হু করে বাড়তে থাকে। ২৮ জুলাই একদিনে সর্বোচ্চ ১৬ হাজার ২৩০ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়েছিল।
২০২১ সালের ৭ জুলাই প্রথমবারের মতো দেশে করোনায় মৃতের সংখ্যা ২০০ ছাড়িয়ে যায়। এরমধ্যে ৫ ও ১০ আগস্ট সর্বোচ্চ ২৬৪ জন করে মৃত্যু হয়। এরপর গত ১৩ আগস্ট মৃতের সংখ্যা ২০০ এর নিচে নামা শুরু করে। দীর্ঘদিন শতাধিক থাকার পর গত ২৮ আগস্ট মৃত্যু ১০০ এর নিচে নেমে আসে। ডেলটার পর করোনার নতুন ধরন ওমিক্রন আঘাত হানে।