জাতীয় ডেস্ক:
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সেনাবাহিনী স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে থাকবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
সোমবার (১১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় সেনাবাহিনীর প্রিন্সিপাল স্টাফদের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয় বলে সূত্রে জানা গেছে।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন ভবনের সভাকক্ষে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বে এ বৈঠক শুরু হয়। বৈঠক এখনো চলছে।
নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, এবারের নির্বাচনে সাড়ে ৭ লাখ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ভোটের মাঠে কাজ করবে। এর মধ্যে আনসার সদস্য ৫ লাখ ১৬ হাজার জন, পুলিশ ও র্যাবের এক লাখ ৮২ হাজার ৯১ জন, কোস্টগার্ডের দুই হাজার ৩৫০ জন, বিজিবির ৪৬ হাজার ৮৭৬ জন নিয়োজিত থাকবেন।
১৫ নভেম্বর প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন। তফসিল অনুযায়ী প্রার্থীদের মনোনয়ন ফরম দাখিলের শেষ দিন ছিল ৩০ নভেম্বর, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই হয় ১-৪ ডিসেম্বর, ৬ ডিসেম্বর থেকে চলছে মনোনয়নের আপিল ও নিষ্পত্তি। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৭ ডিসেম্বর, প্রতীক বরাদ্দ ১৮ ডিসেম্বর, নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা ১৮ ডিসেম্বর থেকে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত এবং ভোটগ্রহণ ৭ জানুয়ারি।