জাতীয় ডেস্ক :
ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে অষ্টম শ্রেণিতে পড়ুয়া এক স্কুলছাত্রী চিরকুট লিখে আত্মহত্যা করেছে বলে জানা গেছে। আত্মহত্যার তিন দিনের মাথায় ওই স্কুলছাত্রীর ‘সুইসাইড নোট’ পাওয়া গেছে।
এ নিয়ে নিহত কিশোরী স্কুলছাত্রীর বাবা আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগে থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। তবে অভিযুক্তকে এখনো গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
স্কুলছাত্রীর পরিবার সূত্রে জানা যায়, উপজেলার আঠারবাড়ী ইউনিয়নের তেলুয়ারী গ্রামের সাইফুল ইসলামের মেয়ে মীম আক্তার স্থানীয় আঠারবাড়ী এমসি উচ্চবিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী। মীমের সঙ্গে প্রতিবেশী বাচ্চু মিয়ার ছেলে একই বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির এক ছাত্রের (১৬) সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। প্রেমের সম্পর্কের টানাপোড়েনে গত বুধবার (২২ সেপ্টেম্বর) রাতে বিষপানে আত্মহত্যা করে মীম। পরদিন ময়নাতদন্ত শেষে তার লাশ দাফন করা হয়।
মৃত্যুর পর গত শনিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) তার পরিবার একটি সুইসাইড নোট খুঁজে পায় মীমের পরিবার। চিরকুটে লেখা ছিল, ‘বাবা মা ভাই বোনরা তোমরা আমাকে ক্ষমা করে দিও। বাবা তুমি পাশের বাড়ির বাচ্চুর ছেলে জহিরুলকে ক্ষমা করিও না। সে আমার জীবনটাকে নষ্ট করে দিয়ে চলে গেছে। আমি এত বড় পাপ নিয়ে বেঁচে থাকতে পারব না। ভাল থেকো বাবা, আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি। বাবা আমার বেঁচে থাকার অনেক স্বপ্ন ছিল কিন্তু ও আমাকে বেঁচে থাকতে দিল না।’
এ ঘটনায় গত শনিবার রাতে আত্মহত্যায় প্ররোচণার অভিযোগে ওই স্কুলছাত্রকে আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করেছেন নিহত কিশোরীর বাবা সাইফুল ইসলাম। আসামিকে দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানান তিনি।
ঈশ্বরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবদুল কাদের মিয়া জানান, ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত পলাতক রয়েছে। তাকে গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
স্কুলছাত্রীর পরিবার সূত্রে জানা যায়, উপজেলার আঠারবাড়ী ইউনিয়নের তেলুয়ারী গ্রামের সাইফুল ইসলামের মেয়ে মীম আক্তার স্থানীয় আঠারবাড়ী এমসি উচ্চবিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী। মীমের সঙ্গে প্রতিবেশী বাচ্চু মিয়ার ছেলে একই বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির এক ছাত্রের (১৬) সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। প্রেমের সম্পর্কের টানাপোড়েনে গত বুধবার (২২ সেপ্টেম্বর) রাতে বিষপানে আত্মহত্যা করে মীম। পরদিন ময়নাতদন্ত শেষে তার লাশ দাফন করা হয়।
মৃত্যুর পর গত শনিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) তার পরিবার একটি সুইসাইড নোট খুঁজে পায় মীমের পরিবার। চিরকুটে লেখা ছিল, ‘বাবা মা ভাই বোনরা তোমরা আমাকে ক্ষমা করে দিও। বাবা তুমি পাশের বাড়ির বাচ্চুর ছেলে জহিরুলকে ক্ষমা করিও না। সে আমার জীবনটাকে নষ্ট করে দিয়ে চলে গেছে। আমি এত বড় পাপ নিয়ে বেঁচে থাকতে পারব না। ভাল থেকো বাবা, আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি। বাবা আমার বেঁচে থাকার অনেক স্বপ্ন ছিল কিন্তু ও আমাকে বেঁচে থাকতে দিল না।’