হোম অন্যান্যসারাদেশ কেশবপুরে ইউএনও‘র নামে প্রতারণা করে টাকা আদায়

স্টাফ রিপোর্টার,কেশবপুর(যশোর):

যশোরের কেশবপুরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নামে প্রতারণা করে ৩০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নিকট জানালে বিষয়টি থানা পুলিশকে তদন্তের দায়িত্ব মেয়া হয়েছে। থানা ডপুলিশ বিষয়টি তদন্তে মাঠে নেমেছে।
কেশবপুর থানা অফিসার ইনচার্জ বরাবর উপজেলার পাঁজিয়া বাজারের ব্যবসায়ী সঞ্জয় দাস লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করেন যে, গত ১৮ জুলাই তিনিসহ উপজেলার পাঁজিয়া বাজারের মিষ্টি ব্যবসায়ী মৃত্যুঞ্জয় দাস, অঞ্জণ অধিকারী ও আব্দুস সামাদ বাজারে মিষ্টির দোকানী এ দিন পাঁজিয়া ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ড মেম্বার শম্ভু নাথ বসু একটি ফোন নিয়ে দোকানে আসেন এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কথা বলবেন বলে জানান, এবং ০১৬১০৪৭২৯৩৪ নম্বরে কথা বলিয়ে দেন। এর আধাঘন্টা মতো পরে সঞ্জয় দাসের ব্যবহৃত ০১৭৭৫৭২১২১৭ নম্বরে ওই নাম্বার থেকে ফোন করে কথা বলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বলছি তোমরা করেনাকালীন সময়ে দোকানে ক্রয় বিক্রয় করো ,আমি মোবাইল কোট করে চিরতরে তোমার ও তোমাদের দোকান বন্দ কবে দিব,যদি বাঁচতে চাও ৩০ হাজার টাকা এ নম্বওে দিয়ে দাও। নিরুপায় হয়ে সঞ্জয় দাস ব্যবসা পরিচালনার স্বার্থে পাজিয়া বাজারস্থ বকিাশ এজেন্ট দেব নাথ বস্ত্রালয়ে গিয়ে ০১৬১০৪৭২৯৩৪ নম্বরে টাকা পরিশোধ করেন। পরবর্তীতে খোজ খবর নিয়ে বিষয়টি প্রতারণামুলক হওয়ায় অন্য ব্যবসায়ীরা টাকা দেন নি। ইউপি মেম্বার শম্ভু নাথ বসুর সাথে যোগাযোগের চেষ্টা কওে না পাওয়ায় তার বক্তব্য প্রকাশ করা যায়নি। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এম এম আরাফাত হোসেন বলেন, ক্ষতিগ্রস্থ ব্যবসায়ী অফিসে এসেছিলেন, এটি একটি প্রতারণা , বিষয়টি নিয়ে সর্বোচ্চ তদন্তের জন্য কেশবপুর থানা পুলিশকে অনুরোধ করেছেন। বৃঞষ্প্রতিবার রাতে পাঁজিয়া বাজহার কমিটির এ জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িতদের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবি জানানো হয়েছে সভা থেকে।

সম্পর্কিত পোস্ট

মতামত দিন