নিজস্ব প্রতিনিধি কেশবপুর(যশোর) :
কেশবপুরে এক কলেজ ছাত্রী একের পর উত্যক্তের মুখোমুখি হয়ে পড়েছেন। এ ঘটনায় বিচার চেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার দফতরে অভিযোগ করেছেন কলেজ ছাত্রী।
জানা গেছে, উপজেলার টিটা বাজিতপুর গ্রামের আবুল কাশেম সরদারের কলেজ পড়–য়া কন্যা(১৯)কে ্টকেই গ্রামের আব্দুল মজিদ সরদারের ছেলে আলমগীর হোসেন,মৃত আব্দুল ওহাব সরদারের ছেলে বায়োজিদ হোসেন,ও মৃত জব্বার সরদারের ছেলে আব্দুর রহমান দীর্ঘ দিন ধরে ওই ছাত্রীকে কু প্রস্তাবসহ অশ্লীল কথা বার্তা সহ কুৃ প্রস্তাবে রাজী না হলে এসিড মেওে হত্যার হুমকী দিয়ে আসছিলো।
গত ৩ নভেম্বর বিকাল ৫ টার দিকে মেয়েটির বাবা মা বাড়িতে না থাকার সুবাদে বায়োজিদ ও আব্দুর রহমানের সহযোগিতায় আলমগীর হোসেন বাড়িতে প্রবেশ করে জাপটে ধরে এবং অপহরণ কওে নেয়ার চেষ্টা চালায় । এ সময় কলেজ ছাত্রীটি চিৎকার দিয়ে উঠলে প্রতিবেশীরা এগিয়ে আসলে তারা পালিয়ে যায় বলে অভিযোগ। এ ঘটনায় এ দিনেই কেশবপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করে কলেজ ছাত্রী। পুলিশ অভিযোগ পেয়ে আলমগীর হোসেনকে থানায় নিয়ে আসে ।
পরবর্তীতে তাকে ছেড়ে দেয়া হয়। এ বিষয়ে কেশবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ জসিম উদ্দিন জানান, মেয়েটি অভিযোগের ভিত্তিতে তাৎক্ষণিক পুলিশ পাঠিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় আনা হয়। তদন্ত করে ইভটিজিং এর ঘটনার আড়ালে জমির সীমানা নিয়ে বিরোধ ও অভিযুক্ত আমগীর হোসেনের স্ত্রী ওই কলেজ ছাত্রীকে চড় মারার ঘটনায় এ ধরনের অভিযোগ আনা হয়েছে বলে তদন্তে প্রমানিত হয়। অভিযুক্ত আলঅমগীর হোসেন সাংবাদিকদের জানায় এ ধরনের কোন ঘটনার সাথে সে জড়িত নই। উপজেলা নির্বাহী কর্মর্তার অফিস সুত্র অভিযোগ প্রাপ্তির কথা স্বিকার করেছেন। #