জাতীয় ডেস্ক:
বন্যার পানি নামলেও যেন কমছেই না বানভাসি মানুষের দুর্ভোগ। ধীরে ধীরে বেরিয়ে আসছে ক্ষতচিহ্ন। ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির আরও উন্নতি হয়েছে। আশ্রয়কেন্দ্র থেকে ফিরে ঘর মেরামতের কাজ করছেন অনেকে। বন্যার পানি কমে যাওয়ার সাথে সাথে শুরু হয়েছে নদী ভাঙন। স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত বন্যায় জেলাটিতে ২৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।
এখনও জলমগ্ন নোয়াখালীর ৫ উপজেলা। আশ্রয়কেন্দ্রে দিন কাটছে বানভাসিদের। বন্যার কারণে নষ্ট হয়েছে জমির ফসল। জনপ্রতিনিধিদের সহযোগিতায় বিভিন্ন স্থানে খাল পরিস্কারের কাজ করছেন স্থানীয়রা।
কুমিল্লায় এখনও পানিবন্দি কয়েক লাখ মানুষ। তবে বুড়িচংয়ের বেশকিছু এলাকায় নেমেছে বানের জল। আশ্রয়কেন্দ্র থেকে বাড়ি ফিরতে শুরু করেছেন অনেকে। ক্ষতিগ্রস্তরা পুনর্বাসন সহায়তার অপেক্ষায় রয়েছেন। কিছু এলাকায় দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ পানির সংকট।
লক্ষ্মীপুরেও ধীরে-ধীরে বন্যার পানি নামছে। তবে জেলার অনেক এলাকা এখনও পানির নিচে। খাল-বিল দখল থাকায়, বানের জল নামতে সময় লাগছে। এতে চরম ভোগান্তিতে রয়েছেন দুর্গত এলাকার বাসিন্দারা।