মণিরামপুর (যশোর) প্রতিনিধি :
যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সভাপতি আব্দুল মজিদ বলেছেন, ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড এবং ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা একই সূত্রে গাথা। ৭১’র পরাজিত শত্রু এবং দেশীয়-আন্তর্জাতিক চক্রান্তে ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছিল। আর ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মধ্যে দিয়ে বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্য শেখ হাসিনাকে হত্যা চেষ্টার মধ্যে দিয়ে এদেশে থেকে আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছিল ষড়যন্ত্রকারিরা। কিন্তু সেই পরাজিত শত্রুরা আজ ইতিহাসের আস্তাখুড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছে।
মঙ্গলবার বিকেলে বঙ্গবন্ধুর ৪৭-তম শাহাদাৎ বার্ষিকী ও ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় নিহতদের স্মরণে মণিরামপুর উপজেলার ঝাঁপা ইউনিয়ন ও আঞ্চলিক আওয়ামী লীগ আয়োজিত শোক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক বীরমুক্তিযোদ্ধা কওছার আহম্মেদের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক প্রভাষক ফারুক হোসেন। চালুয়াহাটি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহবায়ক শহিদুল ইসলাম মিলন ও আওয়ামী লীগ নেতা আবুল বাশারের পরিচালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আমজাদ হােসেন লাভলু, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য উপজেলা চেয়ারম্যান নাজমা খানম, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক উপকমিটির সদস্য এসএম ইয়াকবু আলী, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মিকাইল হোসেন।
এছাড়া উপস্থিত ছিলেন ও বক্তব্য রাখেন মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার বীরমুক্তিযোদ্ধা আলাউদ্দীন, আওয়ামী লীগ নেতা অশিত দেবনাথ, গৌর কুমার ঘোষ, অ্যাড. সুব্রত ব্যানার্জী, উপজেলা শ্রমিক লীগের আহবায়ক বাবুল করিম বাবলু, হাশেম আলী, বীরমুক্তিযোদ্ধা হেরমত আলী, আওয়ামী লীগ নেতা আবুল কালাম আজাদ, সন্দীপ ঘোষ, বাবুল আক্তার, মোজাম্মেল হোসেন মেল, যুবলীগ নেতা শিপন সরদার, জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি ফজলুর রহমান, উপজেলা মহিলাীগের সাধারন সম্পাদক প্রভাষক আসমাতুন্নাহার, ইউপি চেয়ারম্যান মাস্টার জহুরুল ইসলাম, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মাহমুদুল হাসান রকি, সাধারন সম্পাদক রমেশ দেবনাথ, শ্রমিক লীগ নেতা আব্দুল লতিফ, ছাত্রলীগ নেতা মাহবুবুর রহমান, এসএম বাপ্পী হোসেন প্রমূখ। সভাশেষে দোয়া অনুষ্ঠান ও খাবার বিতরন করা হয়।
