মনপুরা ভোলা প্রতিনিধি :
মনপুরা উপজেলার সাথে বৃহত্তর সাকুচিয়ার ইউনিয়ন বাসির যোগাযোগের প্রধান সড়কটি আম্পানের প্রভাবে প্রায় মেঘনা নদীর গর্বে, ঝুঁকিতে রয়েছে প্রায় এক হাজার একর কৃষি জমি। ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধ পরিদর্শন করেন উপজেলা চেয়ারম্যান পরিষদের চেয়ারম্যান মিসেস সেলিনা আক্তার চৌধুরী ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বিপুল চন্দ্র দাস।
ঘুর্নিঝড় আম্পানের প্রভাবে মনপুরা উপজেলা প্রায় ৮কিলোমিটার রাস্তা ভেঙে যায়। ঘুর্নিঝড়ের সময় চেয়ারম্যান ও স্হানীয় জনগনের সহযোগিতায় কিছু কিছু জায়গায় মেরামত করা সম্ভব হলে ও বড় বেড়িবাঁধ ক্ষতিগ্রস্তগুলো মেরামত করা সম্ভব হয় নাই।
ঘুর্নিঝড় আম্পানের সময় পানি উন্নয়ন বোর্ড ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো মেরামত করবে বলে আসাস দিলে ও এখন পর্যান্ত কোন ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধ মেরামত করতে পারে নাই পানি উন্নয়ন বোর্ড।
হতাশার অন্ধকারে ঘুরপাক খাচ্ছে হাজার হাজার কৃষি জমির কৃষকগন। হাজির হাট ও সাকুচিয়া ইউনিয়নের মধ্যবতী এলাকা রয়েছে হাজার হাজার একর কৃষি জমি। ৪শ থেকে ৫শত মিটার বেড়িবাঁধের জন্য হাজার একর কৃষি জমির আজ বিলুপ্তির পথে।
এই ব্যাপারে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের সভাপতি মিসেস সেলিনা আক্তার চৌধুরী জানান হাজির হাট ও বৃহত্তর সাকুচিয়া ইউনিয়নের মধ্যে যোগাযোগ ও কৃষকদের কথা চিন্তা করে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধটির মেরামতের কাজ আগামীকাল থেকে শুরু হবে।
এই ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিপুল চন্দ্র দাস জানান, আম্পানের প্রভাবে মনপুরা উপজেলা ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আমরা পরিদর্শন করেছি এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের অধীনে মেরামতের কাজ আগামী দিন থেকে শুরু হবে।