হোম রাজনীতি বিএনপির তিন নেতার কুটুক্তির প্রতিবাদে ঝিনাইদহের সাবেক এমপি মুক্তিযোদ্ধা মসিউর রহমানের বিবৃতি

বিএনপির তিন নেতার কুটুক্তির প্রতিবাদে ঝিনাইদহের সাবেক এমপি মুক্তিযোদ্ধা মসিউর রহমানের বিবৃতি

কর্তৃক Editor
০ মন্তব্য 116 ভিউজ

ঝিনাইদহ অফিসঃ

ঝিনাইদহের সাবেক এমপি মসিউর রহমান এক বিবৃতিকে উল্লেখ করেছেন,পৃথিবীর মানচিত্রে যতদিন বাংলাদেশ নামক দেশটি অক্ষত থাকবে স্বাধীনতার ঘোষক বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তক বাংলাদেশের প্রথম নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট সফল রাষ্ট্রনায়ক আমার নেতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সাহেবের অবদান ততদিন এই দেশের মানুষ স্মরণ রাখবে।বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের হৃদয়ে জিয়াউর রহমানের নাম,জিয়াউর রহমানের পরিবারের প্রতিটি সদস্যের নাম হৃদয়ের মনি কোঠায় লিখে রেখেছে ১৮ কোটি মানুষ।সেই জিয়াউর রহমান সাহেবের সহধর্মিনী বিএনপি চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের জন্য বাংলাদেশের মানুষের জন্য দিন রাত ২৪ ঘন্টা পরিশ্রম করে এদেশটাকে পৃথিবীর বুকে সফল ভাবে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে ৭১ থেকে ৭৫ সাল বাংলাদেশ ডাকাতি খুন ধর্ষণ জায়গা জমি দখল করে মুজিব বাহিনীর নেতারা দেশটাকে একটা তলাবিহীন ঝুড়িতে পরিণত করেছিল। ঠিক সেই মুহুর্তে আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীনের ইশারায় রণাঙ্গনের বীর মুক্তিযোদ্ধা আমার নেতা বাংলাদেশের সফল রাষ্ট্রনায়ক জিয়াউর রহমান এই দেশটাকে একটা উন্নত দেশে পরিণত করার স্বপ্ন দেখেন।

সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে দিনরাত পরিশ্রম করে দেশটাকে একটি সফল বাংলাদেশ পরিণত করেছিলেন।আমার নেতা কে এই মুজিব বংশধর নির্মমভাবে ষড়যন্ত্র করে হত্যা করেছে বাংলাদেশ নামক দেশটাকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিতে চেয়েছে।সেই অপচেষ্টা রুখে দাঁড়িয়েছেন বাংলাদেশের তিনবারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী গণতন্ত্রের মা জননী আপোষহীন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া।সেই বেগম খালেদা জিয়াকে নিয়ে তার আপোষহীনতা নিয়ে যেসব নেতারা কথা বলছেন তাদেরকে আমি সরকারের দালাল ছাড়া,স্বৈরাচারের দালাল ছাড়া আর কিছুই বলতে চাই না।আমি মুক্তিযোদ্ধা মসিউর রহমান এটার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি,সেই সাথে বিএনপি চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও দেশের ১৮ কোটি মানুষের কাছে তাদের এই মন গড়া দালালি করা কথা ফিরিয়ে নিয়ে ক্ষমা চাওয়ার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।আর বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষকের সন্তান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আগামীর রাষ্ট্রনায়ক তৃণমূলের প্রাণ,কর্মী গড়ার কারিগর,দেশনায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্ব নিয়ে কথা বলায় আপনাদের প্রতি যে সকল মানুষের শ্রদ্ধাবোধ ছিল সেটা জিরোতে নেমে এসেছে ।

আমি আমার রাজনীতির ক্ষুদ্র জীবনে তারুণ্যের প্রতীক তারেক রহমানের নেতৃত্বকে স্যালুট করি।দেশনায়ক তারেক রহমান বাবা-মায়ের রাজনীতি মনেপ্রাণে ধারণ করেছেন।এটার জন্য আমি দেশনায়ক তারেক রহমান কে ধন্যবাদ জানাই।দেশনায়ক তারেক রহমান বাংলাদেশের কিছু বিপথগামী সেনা অফিসারদের দ্বারা ও কিছু বিপথগামী পুলিশ অফিসারদের দ্বারা যে পরিমাণ নির্যাতন নিপীড়ন সহ্য করে ও বেঁচে আছেন।মহান আল্লাহর দরবারে কৃতজ্ঞতা যে তিনি দেশনায়ক তারেক রহমান কে এত অত্যাচার নির্যাতন সহ্য করার পর ও জীবিত রেখেছেন।অসুস্থতার কারণে দীর্ঘদিন দেশের বাইরে থেকেও অক্লান্ত পরিশ্রম করে দেশের কল্যাণে জাতীয়তাবাদী শক্তিকে উজ্জীবিত করে দলকে সুসংগঠিত রেখে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি আগামীর রাষ্ট্রনায়ক দেশনায়ক তারেক রহমান শুধু বাংলাদেশের নয় নিঃসন্দেহে তিনি এশিয়া মহাদেশে নেতৃত্ব দেওয়ার যোগ্যতা রাখেন।দেশনায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বে আজ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবকদল, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী কৃষকদল, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মৎস্যজীবী দল, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী তাঁতীদল, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মহিলাদল সহ সকল অঙ্গ সংগঠন ও সহযোগী সংগঠন আজ ঐক্যবদ্ধ। দেশনায়ক তারেক রহমান হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালার চাইতে ও শক্তিশালী ।

দেশনায়ক তারেক রহমানের নির্দেশে বাংলাদেশের লাখো শিশু,কিশোর,যুবক-যুবতী,বৃদ্ধ নিজের জীবন বাজি রেখে রাজপথে ঝাঁপিয়ে পড়ার জন্য আজ প্রস্তুত হয়ে বসে আছেন।বাংলাদেশের মাটিতে যখন দেশনায়ক তারেক রহমান পা রাখবেন তখন ঢাকা শহরে আনাচে কানাচে কোথাও কোনও জায়গা খালি থাকবে না।কারণ শহরটা পরিণত হবে এক জনসমুদ্রে।নিজেদের স্বার্থের জন্য যে পরিবারটা এই দেশের জন্য সারাটা জীবন লড়াই করেছে,লড়াই করে যাচ্ছে,তাদেরকে নিয়ে কোন কুৎসা রটনা করলে বাংলাদেশের মানুষ সেটা কোনভাবেই সহ্য করবে না,শক্ত হাতে দমন করা হবে ইনশাআল্লাহ।আপনাদেরকে সর্তক করে দেয়া হচ্ছে।সাবধান হোন আপনাদের জন্য মঙ্গল দেশের জন্য মঙ্গল।

সম্পর্কিত পোস্ট

মতামত দিন