কালিগঞ্জ (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি :
কালিগঞ্জ উপজেলার নলতা ইউনিয়নের শিবপুর গ্রামের হরেন ঋষির পুত্র গোপাল ঋষি জমি জায়গা সংক্রান্ত পূর্ব শত্রæতার জের ধরে মারপিট ও জমির ধান কেটে নেওয়ার প্রতিকারের দাবীতে ১৭ এপ্রিল বেলা ১২টায় কালিগঞ্জ প্রেসক্লাবে সাংবাদিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রেসক্লাবে সাংবাদিক সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে গোপাল ঋষি বলেন আমার দাদু মৃত্যু কালিপদ ঋষি ১৯৮৫ সালে নগেন্দ্রনাথ দাসের নিকট থেকে নলতা মৌজায় ১২ একর জমি ক্রয় করেন। সেই থেকে আমার দাদু ঐ জমি ভোগ দখল করে আসছে। আমার দাদুর মৃত্যুর পর থেকে আমার পিতা ও আমার কাকারা উক্ত জমি ভোগ দখল ও চাষাবাদ করে আসছে। উক্ত ক্রয়কৃত জমি নিয়ে মৃত নগেন্দ্রনাথের পুত্রগন আমার পিতা ও কাকাদের সাথে প্রায় সময় ঝগড়া ও ভয়ভীতি দেখিয়ে আসছে। পূর্ব শত্রæতার জের ধরে গত ১৬ এপ্রিল দুপুর ২টা ৩০ মিনিটের সময় নলতা শিবপুর গ্রামের মৃত্যু অমূল্য চন্দ্র দাস এর পুত্র গৌর চন্দ দাস (৭০), গৌর চন্দ্র দাস এর পুত্র দুলাল চন্দ্র দাস (৪০), প্রদীপ দাস (৩০) সন্দিপ চন্দ্র দাস (৩০) মৃত নগেন্দ্র নাথের পুত্র অনিল চন্দ্র দাস (৩৫), উত্তাম চন্দ্র দাস (৩৩), ধনু চন্দ্র দাস (৩১), মৃত্যুন চন্দ্র দাস (৪০) গং পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে আমার রোপনকৃত ধান কাটতে থাকে। আমরা বাড়িতে না থাকায় আমার পিতা হরেন ঋষি, কাকা শুনিল ঋষি, অনিল ঋষি, কাকি সবিতা রানী সহ বাড়ির লোকজন ধানকাটা কাজে বাঁধা দিলে প্রতিপক্ষরা আমার পিতার নাকে মুখে ঘুশি মারিয়া সামনের দুটি দাঁত ভেঙ্গে দেয়। আমার মাকে এলোপাতাড়ি মারপিট ও বাঁশের লাঠি দিয়া আঘাত করে। এছাড়া বাড়ির মহিলা অন্যান্যদের তানা হেচড়া ও মারপিট করতে থাকে। আমাদের জানে মেরে ফেলবে বলে হুমকি দিতে থাকে। আমার পিতা, কাকা, মা, কাকিমা ও বৌদিকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে কালিগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করি। তারা সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে আইগত প্রতিকার ও দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তিার দাবী করেন।