রাজনীতি ডেস্ক:
ঢাকা-১৯ আসনের আওয়ামী লীগের মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী দুর্যোগ ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় ব্যাখ্যা চেয়েছে নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটি।
নির্বাচনী এলাকা-১৯২ ঢাকা-১৯ আসনের নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির দায়িত্বপ্রাপ্ত বিচারক সিনিয়র সহকারী জজ জাকির হোসেন বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) এই আদেশ দিয়েছেন। তাকে শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) বিকেল ৫টার মধ্যে অনসুন্ধান কমিটির কাছে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের কারণ লিখিত আকারে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে।
ঢাকা-১৯ আসনের আওয়ামী লীগের মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী দুর্যোগ ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান নির্বাচনী আচরণ বিধি লঙ্ঘন করায় ব্যাখ্যা চেয়েছে নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটি।
নির্বাচনী এলাকা-১৯২ ঢাকা-১৯ আসনের নির্বাচনী অনুসদ্ধানীর কমিটির দায়িত্বপ্রাপ্ত বিচারক সিনিয়র সহকারী জজ জাকির হোসেন বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) এই আদেশ দিয়েছেন। তাকে শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) বিকেল ৫টার মধ্যে অনসুন্ধান কমিটির কাছে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের কারণ লিখিত আকারে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে।
আদেশে বলা হয়েছে, ‘উপর্যুক্ত বিষয়ের প্রেক্ষিতে এই মর্মে আপনাকে লিখিত ব্যাখ্যা নির্দেশ প্রদান করা যাচ্ছে যে, আপনি আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঢাকা বিভাগের অধীনে ঢাকা জেলার সাভার উপজেলার নির্বাচনী এলাকা ১৯২ ঢাকা ১৯ এর একজন সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী। ২৯/১১/২০২৩ তারিখ আপনি আপনার মনোনয়নপত্র জমা প্রদানের সময় বহু-কর্মী সমর্থক সঙ্গে নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা প্রদান করেছেন যা নির্বাচন আরচণ বিধির লঙ্ঘন মর্মে The Daily Star অনলাইন সংস্করণে এ খবর প্রকাশ করেছে যার ভিডিও লিংক নিচে প্রদান করা হলো। উক্ত ভিডিও লিংকে দেখা যাচ্ছে আপনি হাজার খানেক কর্মী-সমর্থক সঙ্গে নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা প্রদান করেছেন এবং ভোট গ্রহণের জন্য নির্ধারিত দিনের তিন সপ্তাহ সময়ের পূর্বে নির্বাচনী প্রচার করেছেন যা বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন কর্তৃক প্রজ্ঞাপনে জারিকৃত নির্বাচন আচরণ বিধিমালা, ২০০৮ এর ৮(খ) অনুচ্ছেদ এবং ১২ অনুচ্ছেদের স্পষ্ট লঙ্ঘন মর্মে পরিলক্ষিত হচ্ছে।’
আরও বলা হয়, ‘আপনি কেন নির্বাচন আচরণ বিধিমালা লঙ্ঘন করেছেন তৎত্মর্মে ০১/১২/২০২৩ ইং তারিখ বিকেল ৫ টার মধ্যে মধ্যে লিখিতভাবে ব্যাখ্যা প্রদানের জন্য গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২ এর ১১ক এ (৫) (ক) অনুচ্ছেদের ক্ষমতাবলে নির্দেশ প্রদান করা হলো।’
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আচরণবিধিমালায় বলা হয়েছে, কোনো নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল কিংবা এর মনোনীত প্রার্থী বা স্বতন্ত্র প্রার্থী কিংবা তাদের পক্ষে অন্য কোনো ব্যক্তি ভোট গ্রহণের জন্য নির্ধারিত দিনের তিন সপ্তাহ সময়ের আগে কোনো প্রকার নির্বাচনী প্রচার শুরু করতে পারবেন না। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ হবে ৭ জানুয়ারি। সে হিসাবে ১৫ ডিসেম্বরের আগে কেউই নির্বাচনী প্রচার চালাতে পারবেন না।
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আচরণবিধিমালায় বলা হয়েছে, কোনো নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল কিংবা এর মনোনীত প্রার্থী বা স্বতন্ত্র প্রার্থী কিংবা তাদের পক্ষে অন্য কোনো ব্যক্তি ভোট গ্রহণের জন্য নির্ধারিত দিনের তিন সপ্তাহ সময়ের আগে কোনো প্রকার নির্বাচনী প্রচার শুরু করতে পারবেন না। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ হবে ৭ জানুয়ারি। সে হিসাবে ১৫ ডিসেম্বরের আগে কেউই নির্বাচনী প্রচার চালাতে পারবেন না।