নিজস্ব প্রতিনিধি :
বঙ্গবন্ধু জাতীয় ফুটবল চ্যাম্পিয়ন শিপ বাগেরহাট জেলা ফুটবল দল বনাম সাতক্ষীরা জেলা ফুটবল দলের মধ্যকার খেলা অনুষ্ঠিত হয়।
২ টা ৩০ মিনিটে ম্যাচ পরিচালক আব্দুর রহমান খেলা শুরু করেন শুরু থেকেই দু’দলের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করে সাতক্ষীরা জেলা দল ও বাগেরহাট জেলা দল দুই দলই আক্রমণ পাল্টা আক্রমণ শুরু করে সাতক্ষীরা জেলা দল এর মধ্যমাঠ দারুণভাবে শাসন করেন সাদ্দাম ও মহানন্দ কিন্তু বাগেরহাট ফুটবল দল এর রক্ষণভাগ অত্যন্ত মজবুত থাকায় কয়েকটা সুযোগ প্রতিহত করেন।
পরবর্তীতে পাল্টা আক্রমণে কিছু বোঝার আগেই বাগেরহাট ফুটবল দলের 8 নম্বর জার্সি পড়ে তো রিয়াজ সাতক্ষীরা রক্ষণভাগকে বিট করে প্রথম গোলের শুভ সূচনা করেন পরবর্তীতে আরো শক্ত অবস্থানে জান সাতক্ষীরা জেলা দল কিন্তু বাগেরহাট রক্ষণভাগকে পরাস্ত করা সম্ভব হয়নি ।
পরে সঙ্ঘবদ্ধ আক্রমণ শুরু করে বাগেরহাট ফুটবল দল এর ১০ নম্বর জার্সি পরা খেলোয়াড় সবুজ সাতক্ষীরা গোলরক্ষক কাবিজ কে বোকা বানিয়ে দ্বিতীয় গোল গোলের জন্য মায়াবি জালে জড়িয়ে দেন সাথে সাথে প্রথম অর্দের খেলা শেষ হয়।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকে সাতক্ষীরা জেলা দল আক্রমণভাগ জোরদার করেন বদলি খেলোয়াড় হিসেবে মিলনকে মাঠে নামিয়ে দেন দলীয় কোচ ইকবাল খান বাপ্পি সাতক্ষীরা জেলা দলের মুহুর মুহুর আক্রমণ সামলাতে না পেরে বাগেরহাট ফুটবল দল রক্ষণভাগ নড়বড়ে হয়ে পড়ে সুযোগ বুঝে সাতক্ষীরা জেলা দলের বিল্লাল গোল আদায় করে নেন পরে ৫ মিনিটের মাথায় আরেকটি গোল করে সাতক্ষীরা জেলা দল শেষ বাঁশি বাজার আগেই।
২/২ গোলে মাঠ ছাড়ে দুই দল হাজারো দর্শকের মধ্যে খেলাটি উপভোগ করেন সাতক্ষীরার সাবেক ফুটবলার যশোর শামসুল হুদা স্টেডিয়ামের কোচ ইমাদুল হক খান আরিফ হাসান প্রিন্স মাসুদ খান মাসুদুর রহমান আসাদ বাবর আলী প্রমূখ।
রেফারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন আব্দুর রহমান নাজমুল ইসলাম আলী আকবর ফোত রেফারি হিসেবে ছিলেন নাসির উদ্দিন ম্যাচ কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন মইনুল ইসলাম ধারাভাষ্যকার হিসেবে ছিলেন ওয়ালিউল ইসলাম জে এম সিরাজুল ইসলাম ও এম আর মোস্তাক সাতক্ষীরা জেলা ধারাভাষ্যকার ফোরাম মোঃ ইকবাল হোসেন খায়রুজ্জামান খেলাটি সরাসরি সম্প্রচার করেন অনন্ত টিভি ফেসবুক পেজ সৌজন্যে বনলতা ঔষধালয় প্রোপাইটর হেকিম মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম।