নিজস্ব প্রতিনিধি :
বয়সে প্রবীন পেশায় রাজনীতিবিদ সংসারে নুন আনতে পানতা ফুরায়। অভাব অনাটন সংসার জীবনে নিত্যসঙ্গী।শরীরের বেঁধেছে মরনব্যাধী ক্যাস্নার। এতক্ষনে বলছিলাম তালা উপজেলার কুমিরা ইউনিয়নের বকশিয়া গ্রামের আব্দুর রশিদ মালির(৬০) কথা।আব্দুর রশিদ মালি বকশিয়া গ্রামের মৃত আঁখের মালির ছেলে ও কুমিরা ইউনিয়ন আ”লীগ সদস্য।
মাস ছয়েক আগে তার শরীরে ধরা পড়ে মরনব্যাধী ক্যাস্নার। এরপর থেকে অভাব অনাটনের ভিটামাটি বিক্রি করে শয্যাসায়ী রয়েছেন বাড়িতে। ডাক্তার বলেছে তাকে বাঁচাতে হলে লাগবে প্রায় দশ লক্ষ টাকা। কিন্তু অর্থের কাছে তিনি ধরাসায়ী আজ। ধীরে ধীরে ধাবিত হচ্ছেন মৃত্যুর দিকে।
শনিবার সন্ধ্যায় সরজমিনে গেলে তিনি জানান, আমার সকল আশা ভরশা আজ শেষ। দীর্ঘদিন যাবৎ বাংলাদেশ আ”লীগের রাজনীতিতে করলে আজ পর্যান্ত খোঁজ নেয়নি কেউ। বহুবার আমি বিষয়টি ইউনিয়ন, উপজেলা জেলা আ”লীগ নেতাদের জানিয়েছি তবে সাড়া মেলেনি কারোর। পায়নি কোথা থেকে আর্থিক সাহায্য মৃত্যুই হয়তবা আমার নিয়তির বিধান। শুনেছি জননেত্রী শেখ হাসিনা সমাজের দুস্থ মানুষে পাশে থাকেন। আজ আমি জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষনে আর্থিক সাহায্যের জন্য সমাজের বিত্তবান সহ প্রধান মন্ত্রীর সু-দৃষ্টি কামনা করছি।
