সংকল্প ডেস্ক :
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় ট্রেন ও ট্রলির সংঘর্ষে হাত-পা বিচ্ছিন্ন দুই শ্রমিকের একজন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।
তার নাম হামিদুল ইসলাম (২৭)। তিনি ওই ট্রলির হেলপার ছিলেন। হামিদুল উপজেলার ধুবনী গ্রামের মাবু মিয়া ছেলে।
শনিবার (২০ মার্চ) রাত ৭টায় নিহতের মামা আলাউদ্দিন বলেন, ‘রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে হামিদুল ইসলামের মৃত্যু হয়। এর আগে বিকেলে উপজেলার দিঘির হাট রেলক্রসিং এলাকায় হামিদুলসহ দুইজন আহত হয়।’
আহত অপরজন আতিকুল ইসলাম (২৫), রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তিনি উপজেলার দক্ষিণ গড্ডিমারী গ্রামের মজিবর রহমানের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, উপজেলা দিঘিরহাট রেলক্রসিং পার হয়ে বালু ভর্তি একটি ট্রলি করতোয়া এক্সপ্রেসের সাথে সংঘর্ষ হয়। এতে দুই শ্রমিকের হাত পা বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা উদ্ধার করে হাতীবান্ধা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে গেলে তাদের উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন।
স্থানীয় সিংঙ্গীমার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মনোয়ার হোসেন দুলু বলেন, ‘এই দিঘির হাট রেলক্রসিং কোনো গেট না থাকায় এমন দুর্ঘটনা ঘটছে। এ ঘটনায় রংপুর হাসপাতালে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে।’
হাতীবান্ধা থানার পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এরশাদুল আলম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘হাত-পা বিচ্ছিন্ন হওয়া দুই শ্রমিককে মধ্যে একজনের মৃত্যু হয়েছে বলে তাদের পরিবার জানিয়েছেন।’হাতীবান্ধা থানার পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এরশাদুল আলম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘হাত-পা বিচ্ছিন্ন হওয়া দুই শ্রমিককে মধ্যে একজনের মৃত্যু হয়েছে বলে তাদের পরিবার জানিয়েছেন।’
s