হোম অন্যান্যসারাদেশ ইবিতে ‘শহীদ জিয়ার ১৯ দফা কর্মসূচি এবং প্রাসঙ্গিকতা’ বিষয়ক সেমিনার

ইবিতে ‘শহীদ জিয়ার ১৯ দফা কর্মসূচি এবং প্রাসঙ্গিকতা’ বিষয়ক সেমিনার

কর্তৃক Editor
০ মন্তব্য 80 ভিউজ
ইবি সংবাদদাতা :
শহীদ জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষ্যে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) ‘শহীদ জিয়ার ১৯ দফা কর্মসূচি এবং প্রাসঙ্গিকতা’ বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিএনপিপন্থি শিক্ষকদের সংগঠন জিয়া পরিষদ ও ইউট্যাব যৌথভাবে এই সেমিনার আয়োজন করেন। মঙ্গলবার (২৭ মে) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান মিলনায়তনে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
সেমিনারে ইউট্যাব ইবি শাখার সভাপতি অধ্যাপক ড. তোজাম্মেল হোসেনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম এয়াকুব আলী ও কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর আলম। মুখ্য আলোচক ছিলেন জিয়া পরিষদের কেন্দ্রীয় মহাসচিব অধ্যাপক ড. এমতাজ হোসেন। আলোচক ছিলেন ইবি জিয়া পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ড. ফারুকুজ্জামান খান। সেমিনারে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইউট্যাবের কেন্দ্রীয় সহ সভাপতি অধ্যাপক ড. এ কে এম মতিনুর রহমান।
অনুষ্ঠানটি যৌথভাবে সঞ্চালনা করেন জিয়া পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রফিকুল ইসলাম ও যুগ্ম সম্পাদক অধ্যাপক ড. রশিদুজ্জামান।
সেমিনারে উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বলেন, ‘দেশের সবাইকে বাংলাদেশি হিসেবে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের ধারণা নিয়ে এসেছেন। তার পরে একটি দলও বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের কথা বলেনি। তার এই ধারণা এখনো কেউ ভুল প্রমাণ করতে পারেনি। বাংলাদেশের রাজনীতিতে জিয়া জাতীয়তাবাদী চিন্তার নায়ক। তিনি বাংলাদেশ একটি নতুন রাজনৈতিক দর্শন দিয়েছেন যা অন্য কেউ পারেনি। তিনি ছিলেন আমাদের ঐক্যের প্রতীক। বর্তমান বিশ্বের বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের যেসব চিন্তা তা অনেক আগেই জিয়াউর রহমানের ১৯ দফায় উঠে এসেছে। জিয়াউর রহমানকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা দেখবে বুদ্ধিবৃত্তিক দৃষ্টিভঙ্গিতে। তিনি সারা জীবন বেঁচে থাকবেন মানুষের আলোচনায়, চিন্তায় ও গবেষণায়।’
তিনি আরো বলেন, ‘ইবিতে জিয়াউর রহমানকে নিয়ে একটি গবেষণা কেন্দ্র তৈরির ইচ্ছা আছে। যাতে ইবিতে জাতীয়তাবাদী চিন্তার চর্চা ও গবেষণা হয়। ইবিতে জিয়াউর রহমান একটি অখণ্ডিত সত্তা, কোনো ক্ষুদ্র সত্তা নয়। আপনারা তার জীবন ও কর্মের উপরে গবেষণা করুন, লিখুন এবং আগামী প্রজন্মের কাছে তুলে ধরুন।’

সম্পর্কিত পোস্ট

মতামত দিন