নিউজ ডেস্ক:
সারা দেশের ২০২৫ সালের সরকারি প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থী ও কেন্দ্রের সংখ্যা ২৪ জুলাইয়ের মধ্যে আবশ্যিকভাবে পাঠাতে হবে। এ বিষয় অতীব জরুরি বলে জানিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। নির্বাহী কমিটি এ সিদ্ধান্ত জানিয়েছে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক (সাধারণ প্রশাসন) মোহাম্মদ নজরুল ইসলামের স্বাক্ষরিত একটি প্রজ্ঞাপনে এ কথা বলা হয়েছে।
যে দরকারি তথ্য পাঠাতে হবে
১. বৃত্তি পরীক্ষায় যে তিন ধরনের প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অংশ নিতে পারবে। পঞ্চম শ্রেণিতে পড়াশোনা করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পিটিআইসংলগ্ন পরীক্ষণ বিদ্যালয় এবং সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়সংলগ্ন প্রাথমিক বিদ্যালয়—এই তিন ক্যাটাগরির বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করা মোট শিক্ষার্থীর সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ বা শতকরা ৪০ জনকে নির্বাচন করতে হবে।
২. প্রথম সাময়িক পরীক্ষার মূল্যায়নের ভিত্তিতে সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও পিটিআইসংলগ্ন পরীক্ষণ বিদ্যালয় থেকে বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
৩. প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী পরীক্ষার্থী কেন্দ্রের নির্ধারিত ছকে যে তথ্য থাকতে হবে, তা হলো ক্রমিক নম্বর, বিভাগ, জেলা, উপজেলা, বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের তথ্য (বালক, বালিকা, মোট, ইংরেজি ভার্সন) এবং পঞ্চম শ্রেণিতে পড়াশোনা করা মোট শিক্ষার্থীর ৪০ শতাংশ হিসেবে কেন্দ্রের সংখ্যা (সর্বোচ্চ ধারণক্ষমতাসম্পন্ন কেন্দ্রকে অগ্রাধিকার দিতে হবে)।
৪. প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে দেওয়া বর্ণিত ছক মোতাবেক জেলাভিত্তিক পরিসংখ্যান বিভাগভিত্তিক একীভূত করে ২৪ জুলাইয়ের নিচের ই-মেইলে আবশ্যিকভাবে পাঠাতে হবে: adgeneraldpe@gmail.com।
১. নিচের চারটি বিষয়ে বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে- বাংলা, ইংরেজি, প্রাথমিক গণিত, বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় এবং প্রাথমিক বিজ্ঞান। মোট ৪০০ নম্বরের মধ্যে পরীক্ষা হবে।
২. প্রতিটি বিষয়ে নম্বর বণ্টন হবে: বাংলা ১০০ নম্বর, ইংরেজি ১০০ নম্বর, প্রাথমিক গণিত ১০০ নম্বর, বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় এবং প্রাথমিক বিজ্ঞান ৫০+৫০=১০০ নম্বর। প্রতিটি পরীক্ষার সময় থাকবে ২ ঘণ্টা ৩০ মিনিট।
৩. প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার সম্ভাব্য তারিখ ২১, ২২, ২৩ ও ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫।
# বিস্তারিত তথ্যের জন্য ওয়েবসাইট