কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি :
কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরে নদীর বুকে এখন ফসলের মাঠ। নাব্যতা হারিয়ে যাওয়ায় নদ- নদীর আশে- পাশে এখন শোভা পাচ্ছে ধান সহ নানা ফসলের। নদ- নদী শুকিয়ে যাওয়ায় সেখানে স্থানীয়রা ধান সহ আবাদ করছে শাক- সব্জির। কুলিয়ারচরের ছয়সূতী ইউনিয়নের টিয়াকাটা ব্রীজ হয়ে প্রতাপনাথ বাজার পর্যন্ত কালী নদীর শুকিয়ে যাওয়া অংশে ফসলের আবাদ করা হচ্ছে। এ ছাড়া সালুয়া ইউনিয়নের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া পুরাতন ব্রক্ষপুত্র নদের শুকিয়ে যাওয়া অংশে শোভা পাচ্ছে কু-ফসলের। খাদ্য চাহিদা পূরণের পাশাপাশি গরম হাওয়ায় দেশব্যাপি ক্ষতিগ্রস্ত ধানের কিছুটা হলেও ঘাটতি পূরণ হবে বলে মনে করছেন স্থানীয় কৃষকরা।
কুলিয়ারচর কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, নদ- নাদীর নাব্যতা হারিয়ে যাওয়ায় কুলিয়ারচরের বিভিন্ন স্থানে কয়েক বছর ধরে ফসল আবাদ করে যাচ্ছে কৃষকরা। যার ফলে কৃষি পণ্য উৎপাদন হওয়ার পাশাপাশি বেকারত্বতা লাঘব হচ্ছে। কৃষি অফিস থেকে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে নদ-নদীর শুকিয়ে যাওয়া অংশেও আবাদ করা হচ্ছে আধুনিক ধান চাষ সহ শাক-সব্জির।